WHAT DOES আলু চাষের পদ্ধতি, NB ARTICLE, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, MEAN?

What Does আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, Mean?

What Does আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, Mean?

Blog Article

২৷ আলু লাগানোর সময় প্রতি হেক্টরে ৮০-ঌ০ কেজি হারে স্ট্যাবল ব্লিচিং পাউডার জমিতে প্রয়োগ করতে হবে৷

২৷ জমিতে বেশি মাত্রায় নাইট্রোজেন সার ব্যবহার বর্জন করতে হবে৷

মাচানে আলু গাদা করে অথবা বস্তায় ভর্তি করে রাখা যায়৷ আলু গাদা করে রাখলে গাদার উচ্চতা কখনো যেন তিন মিটারের বেশি না হয়৷ আলু বস্তায় রাখলে বস্তা মাচানে খাড়া করে রাখতে হবে এবং বস্তা এমনভাবে পাতলা করে রাখতে হবে যাতে বস্তার ভিতরে অনায়াসে বায়ু চলাচল করতে পারে৷ আলু হিমাগারে প্রবেশ ও বাহির করবার সময় একটি নিয়ম পালন করা বাঞ্চনীয়৷ হিমাগারে প্রবেশের পূর্বে আলুকে ১৬-১৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় ৪৮-৭২ ঘন্টার জন্য প্রিকুলিং এবং বাইরে আনার পূর্বে প্রিহিটিং করতে হবে৷

আলু গভীর, সুনিষ্কাশিত, সামান্য অম্লীয় মাটি পছন্দ করে। স্ক্যাব হওয়ার সম্ভাবনা রোধ করার জন্য ৫.

আলুর পাতা মোড়ানো রোগের লক্ষণ :• আক্রান্ত গাছের পাতা খসখসে, খাড়া ও উপরের দিকে মুড়ে যায়৷

২%), ডাইথেন এম-৪৫ (০.২%) ইত্যাদি অনুমোদিত ছত্রাকনাশক ১০-১২ দিন পর পর সেপ্র করতে হবে।

সার প্রয়োগ পদ্ধতি: গোবর, অর্ধেক ইউরিয়া, টিএসপি, এমপি, জিপসাম ও জিঙ্ক সালফেট (প্রয়োজন বোধে) রোপণের সময় জমিতে মিশিয়ে দিতে হবে৷ বাকি ইউরিয়া রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর অর্থাৎ দ্বিতীয় বার মাটি তোলার সময় প্রয়োগ করতে হবে৷ অম্লীয় বেলে মাটির জন্য ৮০-১০০ কেজি/হেক্টর ম্যাগনেসিয়াম সালফেট এবং বেলে মাটির জন্য বোরন ৮-১০ কেজি/হেক্টর প্রয়োগ করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়৷

২৷ ৩% বরিক এসিড় দ্বারা বীজ শোধন বা স্প্রে যন্ত্রের সাহায্যে প্রয়োগ করলেও ভালো ফল পাওয়া যায়৷

উপরি সার প্রয়োগের পর আলুর সারিতে বা গাছের গোড়ায় উঁচু করে (প্রায় ২০ সেন্টিমিটার) মাটি তুলে দিতে হয়। ভেলির গোড়া চওড়া রাখার জন্য ১৫ সেন্টিমিটার প্রস্খের ছোট কোদাল ব্যবহার করতে হয়। মাটি তোলার সময় লক্ষ্য রাখতে হয় যেন কোদালের সাথে প্রয়োগকৃত সার উঠে না আসে।

ব্যবস্থাপনা: রোগমুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে। কীটনাশক (এজেড্রিন, নোভাক্রন, মেনোড্রিন more info ইত্যাদি) ২ মিলি অথবা ১ মিলি ডাইমেক্রন প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ৭-১০ দিন পর পর জমিতে সেপ্র করতে হবে। আক্রান্ত গাছ টিউবারসহ তুলে ফেলতে হবে।

সাব্বির গাইড বিডি এর জনপ্রিয় ব্লগ ক্যাটাগরি

আলু কন্দ বপনের জন্য ব্যবহার করা হয়। আগের বছরের সুরক্ষিত অঙ্কুরিত বীজ ব্যবহার করা হয়। আশ্বিনের মাঝামাঝি থেকে অগ্রহায়ণের মাঝামাঝি পর্যন্ত আলু লাগানো যায়। তবে আগাম ফসল তুলতে চাইলে ভাদ্র মাসের শেষে বীজ বপন করতে হবে।আলুর বীজ সারিবদ্ধভাবে লাগাতে হবে। সারির মধ্যে দূরত্ব ৬০ সেমি এবং বীজের মধ্যে দূরত্ব ২৩-৩৮ সেমি হওয়া উচিত। পুরো বীজ বপন করা ভাল, তবে যদি সেগুলি খুব বড় হয় তবে সেগুলিকে দুটি অংশে কেটে রোপণ করা যেতে পারে। ২ থেকে ৩ সেন্টিমিটার ব্যাসযুক্ত বীজ বপনের জন্য সর্বোত্তম। বপনের সময় তাদের কাটার দরকার নেই। বপনের সময়এবং এক সেন্টিমিটারের বেশি ব্যাসের বীজ কেটে রোপণ করা যেতে পারে। বীজ কাটার সময়, কম বীজ প্রয়োজন হয়, যেমন ঘন্টা পুরো বীজ ব্যবহার করার সময়, প্রতি হেক্টরে ১৫০০ কেজি প্রয়োজন, কাটা বীজ ব্যবহার করার সময় - এই পরিমাণ অর্ধেক, অর্থাৎ ঘন্টা ৭৫০ কেজি বীজ।

প্রিয় পাঠক আমরা আজকের আর্টিকেল আলোচনা করলাম আধুনিক উপায়ে আলু চাষের পদ্ধতি সম্পর্কে। আশা করি আপনি বিস্তারিত ভাবে সঠিক তথ্য পেয়ে গিয়েছেন। এই তথ্যগুলো অনুযায়ী আপনি এখন নিজে ঘরে বসে থেকেও আলু চাষ করতে পারবেন। আলু আমাদের সকল বাড়িতেই এটি খাওয়া হয় কিন্তু এটা আমরা বাজার থেকে কিনে এনে খাই। এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পেরে গেছেন যে আলু কিভাবে চাষ করতে হয়। তাই এখন আপনি নিজে ঘরে বসে থেকেও আলু চাষ করতে পারবেন। আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। এবং এরকম পোস্ট আরো পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন।" ধন্যবাদ"

ক্ষতির নমুনা: এরা রাত্রে গর্ত থেকে বের হয়ে আলু গাছের শিকড়, আলু ও কান্ড খেয়ে ফেলে।

Report this page